মাত্র ১ এক লক্ষ টাকা বুকিং দিয়ে 1440 বর্গফুটের ফ্ল্যাটের জমির শেয়ার ঢাকায়।
বিস্তারিত জানতে নিচে স্ক্রল করুনঢাকায় সবচেয়ে কম দামে নিষ্কণ্টক জমিতে ফ্ল্যাটের জমির শেয়ার।
বিস্তারিত জানতে নিচে স্ক্রল করুনআলাদা কোন চার্জ নেই।
স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত ঢাকা শহরের অধিবাসীদের যে সমস্যাটি সবচেয়ে বেশি অবহেলিত, তা হলো আবাসন সমস্যা।
বাংলাদেশের শহরবাসীদের সিংহভাগ ঢাকায় থাকে। যে হারে জনসংখ্যা বাড়ছে, তাতে ঢাকা ২০৩০ সালের মধ্যে পৃথিবীর ষষ্ঠ বৃহৎ জনগোষ্ঠীর নগরীতে রূপান্তরিত হবে, যা ২০১০ সালে ছিল ১১তম এবং তারও কুড়ি বছর আগে ১৯৯০ সালে ছিল ২৪তম।
আবাসন সমস্যা সমাধান করার জন্য দুটি উপায় আছে:
আপনি কি অপরিকল্পিত নগরে বসবাস করতে চান, নাকি পরিকল্পিত OMA Great builders এর সাথে নিজের স্বপ্নের আবাসন তৈরি করতে চান?
দাম ও সুযোগ সুবিধা জানতে স্ক্রল করে নিচের দিকে নামুন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন স্বপ্নবাজ তরুণের উদ্যোগে পরিচালিত প্রকল্পে জমির শেয়ার কিনে ফ্ল্যাটের মালিকানার সুযোগ।
বাজারমূল্য থেকে ৫৫% কম খরচে যৌথ উদ্যোগে ঢাকায় ফ্ল্যাটের জমির শেয়ার নেয়ার সুযোগ কিস্তি সুবিধায়।
ঢাকার ধানমাণ্ডি ও মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে গাড়ীতে মাত্র ১০ মিনিট দূরত্বে প্রজেক্টের অবস্থান।
প্রজেক্টের দক্ষিণ-উত্তর উভয় দিকে 2০ ফিট করে রাস্তা থাকবে। বর্তমানে 200 মিটার দূরত্বে রয়েছে চলমান দুই তলা বিশিষ্ট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। পাশেই রয়েছে স্থানীয় মসজিদ ও বাজার।
“ইবনে সিনা ট্রাষ্টের” মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শ্যামল বাংলা রিসোর্ট প্রজেক্ট থেকে হাটা দূরত্বে অবস্থিত।
আপনার স্বপ্নের আবাসনের জন্য সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করার আগে আমাদের প্রজেক্ট একবার ভিজিট করার আমন্ত্রণ রইলো। আপনার রুচি ও সিদ্ধান্তের ওপর আমাদের শতভাগ আস্থা রয়েছে।
🏞❝ড্যাপ এর রেড এলার্ট জোন মুক্ত❞।
🏞ধানমন্ডি-মোহাম্মদপুর সংলগ্ন।
🏞সড়ক ও জনপদের হাইওয়ে রোডের উপর অবস্থিত।
🏞দক্ষিণমুখী ও উত্তরমুখী রাস্তার মাঝে প্রজেক্ট অবস্থিত। অর্থ্যাৎ দুইদিকে রাস্তা।
🏞একপাশ দিয়ে গেছে ১৭০ ফিট ওয়েস্টার্ন বাইপাস সড়ক।
🏞অন্যপাশ দিয়ে যাবে ২২০ ফিট ইস্ট-ওয়েস্ট এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক।
🏞বাস্তবায়নরত বিআরটিসি সিটি বাস টার্মিনাল[ যা বর্তমানে ঘাটারচরে অবস্থিত]। ফলে সিটি বাসে ঢাকার মধ্যে যাতায়াত করতে কোন সমস্যাই হবে না।
🏞১৭০ ফিট রাস্তার বিপরীত পাশেই রয়েছে রাজউক প্রস্তাবিত কেরানীগঞ্জ মডেল টাউন। যা ঝিলমিল প্রকল্পের মত হবে।
🏞এই প্রকল্পের লাগোয়া দুটি প্রকল্প হল মডার্ণ সিটি ও মধুসিটি-২ এবং মধুসিটি-৩ রয়েছে।
লোকেশনের সত্যতার বিষয়ে DBC News এর একটি প্রতিবেদন।
প্রজেক্টের উপর দিয়ে সড়ক উন্নয়নে সরকারের মহাপরিকল্পনার একটি সচিত্র প্রতিবেদন DBC News এ প্রচারিত হয়। দেখুন প্রতিবেদনটি…
এই ২২০ ফিট ইস্ট-ওয়েস্ট এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক আমাদের প্রজেক্টের পাশ দিয়েই গেছে। ফলে যাতায়াত হবে খুবই সহজ। অল্প সময়ে ঢাকার যে কোন জায়গায় যাওয়া সম্ভব।
সড়ক ও জনপদের রোডস এন্ড হাইওয়ে বিভাগের ঢাকার কেরাণীগঞ্জ উপজেলার ম্যাপ এটী। মূলত রোডস এন্ড হাইওয়ের ম্যাপ দেখে জায়গা বা ফ্ল্যাট কেনা উচিৎ। আমরা এটা চেক করে তবেই এই জায়গার প্রজেক্টে আগ্রহী হয়েছি।
গুগল ম্যাপ লিংকে ক্লিক করে জায়গার অবস্থান দেখতে পারবেন।
ঢাকা মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে বসিলা ব্রীজ পার হয়ে ঘাটারচর থেকে একটু সামনে গিয়ে আটি বাজার-কলাতিয়া রোডে শ্যামল বাংলা রিসোর্টের সাথেই।
এই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি প্রকল্প থেকে ২০০ মিটারের মধ্যে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কোথাও থাকা মানেই হল সেখানে মানুষের বসবাস রয়েছে। আমাদের প্রজেক্ট বর্তমানে যেমন আছে, দুই চার বছর পর তার উন্নয়ন হবে কল্পনাতীত। তার দামও হবে তখন আকাশচুম্বী।
🏞 জমির পরিমান #১২ কাঠা।
🏠সম্পূর্ন ফ্ল্যাট সাইজঃ ১৭০০ বর্গফুট এবং ১৪৪০ বর্গফুট (১২ কাঠার মধ্যে ৬ কাঠার প্রতি ৩ কাঠায় বা ২১৬০ বর্গফুটে ১৭০০ বর্গফুটের একটি ইউনিট হবে এবং শুধুমাত্র ১২ কাঠার বাকি ৬ কাঠায় বা ৪৩২০ বর্গফুটে ১৪৪০ বর্গফুটের তিনটি ইউনিট হবে)।
⛳️ জমির কাগজপত্র যাচাই করে নেয়ার সুবিধা।
🏡 বিনা সুদে সহজ কিস্তি সুবিধা।
💯 % ঝামেলা বিহীন।
💯 % হালাল বিনিয়োগ।
🏦🏡আপনার বিনিয়োগ সম্পূর্ণ নিরাপদ ও হালাল থাকবে।
📍লোকেশনঃ বাস্তবায়নরত বিআরটিসি সিটি বাস টার্মিনালের সন্নিকটে ১৭০ ফিট ওয়েস্টার্ন বাইপাস সড়ক ও ২২০ ফিট ইস্ট-ওয়েস্ট এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক (প্রস্তাবিত) সংলগ্ন প্রকল্পে প্লট।
➡️মোট জমির পরিমানঃ ১২ কাঠা।
🏠 ভবনের উচ্চতা -জি+৭তলা ।
🏠সম্পূর্ন ফ্ল্যাট সাইজঃ ১৭০০ বর্গফুট এবং ১৪৪০ বর্গফুট (১২ কাঠার মধ্যে ৬ কাঠার প্রতি ৩ কাঠায় বা ২১৬০ বর্গফুটে ১৭০০ বর্গফুটের একটি ইউনিট হবে এবং শুধুমাত্র ১২ কাঠার বাকি ৬ কাঠায় বা ৪৩২০ বর্গফুটে ১৪৪০ বর্গফুটের তিনটি ইউনিট হবে)।
🏠 প্রতি ফ্লোরে ইউনিট হবেঃ ৫ টি। ২ টি ১৭০০ বর্গফুটের ও ৩ টি ১৪৪০ বর্গফুটের।
🏠মোট শেয়ার সংখ্যা-৩৫ টি । ১৭০০ বর্গফুটের ১৪ টি ও ১৪৪০ বর্গফুটের ২১ টি।
নাগরিক সুযোগ-সুবিধা সমূহ
এছাড়াও কিছু প্রয়োজন হলে আলোচনা সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জমি হল এমন সম্পদ, যার দাম কখনো কমেনা। হয় স্থির থাকে, কিংবা দাম বাড়ে। আর জমির দাম সাধারণত বাড়েই। তাহলে শুধু শুধু টাকা ব্যাংকে ফেলে রাখবেন কেন? ব্যাংকের ডিপিএস থেকে যত টাকা আসবে, তত টাকার জমি থেকে তার চেয়ে অনেক অনেক বেশি লাভ আসবে। আবার সেই লাভটাও হালাল। অন্যদিকে টাকার নিরাপত্তাও বেশি জমিতে।
ঢাকায় একখণ্ড জমি বা একটি ফ্ল্যাট সবারই স্বপ্ন। কিন্তু সবার পক্ষে একসাথে টাকা দিয়ে জমি বা ফ্ল্যাট কিনা সম্ভব নয় সঙ্গত কারণেই।
যৌথ উদ্যোগে ফ্ল্যাট নির্মাণে “shared ownership” বা “অংশীদার মালিকানা” একটি নতুন কিন্তু আধুনিক, বাস্তবসম্মত অথচ সহজ চিন্তাধারা। এককভাবে ফ্ল্যাট কিনা বা নির্মাণ ব্যয়বহুল ও কষ্টসাধ্য। অথচ একটি গ্রুপ হয়ে সবার সাথে থেকে ফ্ল্যাট নির্মাণ অনেক সহজ এবং বুদ্ধিমানের কাজ। যেখানে ইতোমধ্যেই আমাদের অংশীদারদের অধিকাংশ-ই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র। যারা দেশ-বিদেশে প্রতিষ্ঠিত।
আপনি দেশের যেখানেই ফ্ল্যাট নির্মাণ করেন না কেন, নির্মাণ খরচ সব জায়গায় প্রায় একই। দামের হেরফের শুধু জমির কারণে।
আপনি বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় পনেরশ (1500) স্কয়ার ফিটের একটি ফ্ল্যাটের দাম প্রায় এক কোটি আশি লাখ টাকার (18000000) মতো। অথচ সেখানে আপনি যদি শেয়ারে জমি কিনে ফ্ল্যাট নির্মাণ করেন, তাহলে প্রায় আপনার আশি লাখ (8000000) টাকার মতো খরচ বেচে যায়।
অন্যদিকে মোহাম্মদপুর/মিরপুরে আপনার খরচ হতে পারে এক কোটি (10000000) টাকার উপরে।
আমাদের থেকে শেয়ারে জমি কিনে ফ্ল্যাট নির্মাণ করলে মাত্র পয়ত্রিশ থেকে চল্লিশ লাখ (3500000-4000000) টাকার মত খরচ হবে জমি ও ফ্ল্যাট নির্মাণ বাবদ।
খোদ আমাদের সামনে পিছনে জমির দাম আমাদের থেকে বেশী। এমনকি হেটে ১০ মিনিট লাগে আমাদের জমিতে আসতে, এমন জায়গার দামও আপনার ধারণার চেয়ে বেশী। ১০ মিনিট হাটা দূরত্ব তেমন বেশী নয় কিন্তু।
আমাদের জমির দাম এত কম কেন?
আমাদের জায়গার দামও হয়ত কিছুদিনের মধ্যে বেড়ে যাবে। বর্তমানে দাম কম হওয়ার কারণ হল জমিটি বর্তমানে ফসলি জমি হিসেবে আছে। দুই বছরের মধ্যে পুরো এলাকার চিত্র-ই পরিবর্তন হয়ে যাবে ঢাকার অন্যান্য এলাকার মত।
তাছাড়া উন্নয়নশীল এরিয়ায় জায়গার দাম বেশ দ্রুততার সাথে বৃদ্ধি পায়। ফলে সেখানে জমি কিনা লাভজনক।
দেখা যাচ্ছে একটা ফ্ল্যাটের দামের চেয়েও কম টাকায় আমাদের কাছে আপনি দুটো ফ্ল্যাটের মালিকানা পাচ্ছেন। বিষয়টা খুবই ইন্টারেস্টিং!
এমন পার্থক্য মূলত এলাকাভেদে জমির দাম ভিন্ন হওয়ায়। তাহলে কি আমাদের নির্ধারিত এলাকা খুবই নিম্নমানের?
এটার সরাসরি উত্তর দেয়ার আগে আরো কয়েকটি বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা রাখা জরুরি।
ঢাকাকে নিয়ে সরকারের যে পরিকল্পনা, সেটাকে বিশ্লেষণ করা।
ঢাকাকে বাসযোগ্য নগরী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য নতুন করে ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) করেছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। যার মেয়াদ হবে ২০১৬-২০৩৫ সাল পর্যন্ত।
সেই সাথে মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ইত্যাদি তৈরি করে ঢাকার যোগাযোগ ব্যবস্থ্যার আমূল পরিবর্তন ঘটানো হচ্ছে। ফলে কিছুদিনের মধ্যেই পুরো ঢাকায়ই উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার একটি নগরী হিসেবে দেখা যাবে।
সেই সাথে রোডস এণ্ড হাইওয়ে বিভাগ যে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে, সেটাও বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, সরকারের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে 2028 সালের মধ্যেই পুরো ঢাকার মান প্রায় একই হয়ে যাবে।
সেই সাথে বর্তমান ঢাকা সম্প্রসারিত হলে নতুন সম্প্রসারিত ঢাকায় পরিকল্পিত আবাসিক এলাকা গড়ে তোলা হবে। মানুষ সেই দিকে থাকবে কোলাহলমুক্ত সুশৃঙ্খল আবাসিক এলাকায়।
আমাদের প্রকল্পটিও এমন সুশৃঙ্খল আবাসিক এলাকায়।
বর্তমান ঢাকা তখন বাণিজ্যিক এলাকায় রুপান্তরিত হবে। আবাসিক এলাকা থাকবে নতুন সম্প্রসারিত এলাকাগুলো।
ফলে এখনই আপনার বিনিয়োগ নিশ্চিত করে ভবিষ্যৎকে নির্ভাবনায় রাখুন। সবার চেয়ে এগিয়ে থাকুন জীবন যুদ্ধে। আমরা আছি আপনার সাথে।
আমাদের প্রকল্পে একসাথে বিনিয়োগ করতে পারেন, আবার সুদমুক্ত হালাল কিস্তি সুবিধায় বিনিয়োগ করার সুযোগ রয়েছে।
একটা ভালো জমি আপনার সারা জীবনের একটা সম্বল।। ঠিক তেমনি, ভুল জমি ক্রয় করা আপনার সারা জীবনের কান্নার কারণ হতে পারে।
জমির দাম বর্তমানে অনেক বেশি এবং দিন দিন তা বাড়ছে। অনেকেই স্বপ্ন লালন করেন নিজের একটি জমি হবে। কিন্তু আবাসযোগ্য ভালো জমির পরিমাণ অনেক কম এবং পাওয়াও কঠিন।
আমরা আপনাকে নিষ্কণ্ঠক, আবাসযোগ্য ভালো জমি, অথচ দাম বর্তমান বাজার দরের চেয়ে কম দামে দেয়ার নিশ্চয়তা দিচ্ছি এবং অফার করছি।
১৭০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাটের জমির শেয়ার মাত্র ৩৪৫ টাকা বর্গফুট। ১৭০০ বর্গফুট বলা হলেও আদতে এটি তিন কাঠার সমপরিমাণ জায়গা নিয়ে হবে। বেশ বড় ফ্ল্যাট-ই হবে বৈকি।
এককালীন বুকিং দিয়ে বিনা সুদে কিস্তি সুবিধায় বিনিয়োগ করার সুবিধা রয়েছে। আপনার বিনিয়োগের সম্পুর্ণ দায়বদ্ধতা আমাদের।
১৪৪০ বর্গফুটের ফ্ল্যাটের জমির শেয়ার মাত্র ৩৪৫ টাকা বর্গফুট। ১৪৪০ বর্গফুট বলা হলেও আদতে এটি ছয় কাঠার সমপরিমাণ জায়গায় তিনটি ইউনিটের একটি হবে। মিডিয়াম সাইজের ফ্ল্যাট হবে। গ্যারেজ দাম ৭০০০০ টাকা। (আলোচনা সাপেক্ষে)
এককালীন বুকিং দিয়ে বিনা সুদে কিস্তি সুবিধায় বিনিয়োগ করার সুবিধা রয়েছে। আপনার বিনিয়োগের সম্পুর্ণ দায়বদ্ধতা আমাদের।
অফিসঃ
OMA Great Builders
বাড়ি # ৩/৩/১৫, ফাতেমা মনজিল, রোড # ০৪, বাঁশবাড়ী, চানমিয়া হাউজিং, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭.
আপনার স্বপ্নের আবাসনের জন্য সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করার আগে আমাদের প্রজেক্ট একবার ভিজিট করার আমন্ত্রণ রইলো। আপনার রুচি ও সিদ্ধান্তের ওপর আমাদের শতভাগ আস্থা রয়েছে।
এখনই স্ব-পরিবারে প্রকল্পটি পরিদর্শন করুন।
দৃশ্যমান উন্নয়ন ও পরিকল্পনা দেখে আপনার কাঙ্ক্ষিত শেয়ারটি বুকিং করুন।
আরো বিস্তারিত জানতে, বুকিং অথবা প্রজেক্ট ভিজিটের জন্য যোগাযোগ করুনঃ
☎️ 01676929890 ( WhatsUp )
☎️ 01716225859 ( WhatsUp )
☎️ 01400999952 ( WhatsUp )
অথবা, চলে আসুন আমাদের অফিসেঃ
অফিসঃ
OMA Great Builders
বাড়ি # ৩/৩/১৫, ফাতেমা মনজিল, রোড # ০৪, বাঁশবাড়ী, চানমিয়া হাউজিং, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭.
গুগল ম্যাপ লিংকে ক্লিক করে অফিসের অবস্থান দেখতে পারবেন।
অথবা ম্যাসেজ করুন, আমাদের প্রতিনিধি আপনার সাথে যোগাযোগ করবে।
বিঃদ্রঃ জমির ফ্ল্যাটের ডিজাইন লে-আউট ইত্যাদি সবার সাথে পরামর্শ করে তৈরী করা হবে ইনশাআল্লাহ।